বিশ্বব্যদ্যালয়ে অন্যান্য সাবজেক্টে ভর্তির মত মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি হওয়া যায় না। এর জন্য রয়েছে ব্যাতিক্রমধর্মী প্রস্তুতি। আগে জানুন এটি কি?
মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা নেভাল আর্কিটেকচার এন্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং এর বিষয়বস্তু হল, বিভিন্ন রকম নৌযান ডিজাইন ও তৈরির কৌশল।পরিচালনার কৌশল।পরিত্যক্ত নৌযান থেকে অন্যান্য প্রয়োজনীয় বস্তু তৈরির কৌশল ইত্যাদি।
চাকুরির বাজারে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং এর চাহিদা
বাংলাদেশে এ বিষয়টির ডিমান্ড মাঝামাঝি। তবে অভিজ্ঞতা অজৃনের পর যথেষ্ট চাহিদা পরিলক্ষিত হয়। উপরন্তু নেভাল আর্কিটেকচার এবং মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং-এ দু’টো বিষয়ের সমন্বয় হওয়ায় নেভাল আর্কিটেক্ট অথবা মেরিন ইঞ্জিনিয়ার এর যেকোন একটিতে চাকরির সুযোগ পায়ো যায়।
- Bangladesh Shipping Corporation, শিপইয়ার্ডে, ডকে
- দেশি ও বিদেশি, সরকারি এবং বেসরকারি ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের জাহাজে
- Bangladesh Navy, BIWTA, BIWTC.
মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভবিষ্যৎ
বাংলাদেশে যেহেতু ছোট ছোট জাহাজ নির্মাণের পথে কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরও অগ্রসর হবে, তাই ভবিষ্যতে এ বিষয়ের চাহিদা আরও বৃদ্ধিপাবে বলে আশা করা যায়।
উচ্চ শিক্ষা :
(ক) দেশে : BUET-G M.S/M.Sc/Ph.D করতে পারবেন।
(খ) বিদেশে : বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাবেন।
আরো পড়ুন- বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও স্কলারশিপ লাভের উপায়…
মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি বিষয়ক কনসালটেন্সি সেবা:
বি. এম. এস. সি. এল. ইউজিসির তালিকা ভূক্ত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে স্টুডেন্ট ভর্তি বিষয়ে কনসালটেন্সি প্রদান করে থাকে।
এখানে ভর্তির পূর্বেই শিক্ষার্থীর যোগ্যতা, অর্থনৈতিক সামর্থ্য, উদ্দেশ্য, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা অনুযায়ী সাবজেক্ট ও ইউনিভার্সিটি সিলেক্ট করে দেওয়া হয়।
স্টুডেন্ট ভর্তির পূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যায় ও জীবন যাত্রা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা ও তথ্য দিয়ে থাকে।
বি. এম. এস. সি. এল. পড়াশোনা শেষ হওয়া পযর্ন্ত নানা ধরনের সেবা প্রদান করে, এতে করে ভর্তির পর স্টুডেন্টকে ভোগান্তিতে পড়তে হয় না।