Shebaru

বিদেশে স্কলারশিপ ২০২৪

বিদেশে স্কলারশিপ ২০২৪

বিশ্বব্যাপী জ্ঞানের আলোয় স্নাত হওয়ার স্বপ্ন অনেকেরই মনেই থাকে। কিন্তু আর্থিক সীমাবদ্ধতা অনেক শিক্ষার্থীর জন্য এই স্বপ্নকে করে তোলে অধর। তবে স্কলারশিপ যেন সেই স্বপ্নকে করে তোলে বাস্তব। টিউশন ফি, বাসস্থান, ভ্রমণ ভাতা, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য বীমাও স্কলারশিপের মাধ্যমে বহন করা হয়। অপরদিকে সরকারি স্কলারশিপ হলে সুযোগ-সুবিধা আরও বৃদ্ধি পায়। তবে শুধু ভালো ফলাফলই স্কলারশিপের জন্য যথেষ্ট নয়। তার জন্য প্রয়োজন হয় মেধা ও প্রতিভার সুন্দর সমন্বয়। স্কলারশিপ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান চায় এমন শিক্ষার্থী যিনি শুধু ভালো ফলাফল করবেন না, বরং সমাজেও ইতিবাচক ভূমিকা রাখবেন। যেন একজন স্কলারশিপপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী অন্যদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে ওঠে এবং তাদেরও স্কলারশিপের জন্য চেষ্টা করতে অনুপ্রাণিত করে।  

স্কলারশিপ কত প্রকারের হয়?

শিক্ষার পথ কখনোই মসৃণ হয় না। বিশেষ করে যখন আর্থিক অনটনের কালো মেঘ স্বপ্নের আকাশে কালছায়া ফেলে, তখন শিক্ষা অর্জনের পথ হয়ে পড়ে আরো কঠিন। কিন্তু হতাশ হওয়ার কিছু নেই! কারণ, টাইপ এ এবং টাইপ বি স্কলারশিপের মতো উদ্যোগ গুলো আপনার শিক্ষাগত স্বপ্ন পূরণে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

টাইপ-এ স্কলারশিপ

শিক্ষা আমাদের সবার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। উচ্চশিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে আমরা জ্ঞান অর্জন করি, দক্ষতা বৃদ্ধি করি এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হই। কিন্তু অনেকের জন্য, আর্থিক সীমাবদ্ধতা উচ্চ শিক্ষার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। আর সেই সময় টাইপ-এ স্কলারশিপ হয় এমন এক আশীর্বাদ যা এই বাধা গুলোকে দূর করে শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণে সহায়তা করে। বিদেশে স্কলারশিপ যেন এক উন্মুক্ত দরজা, যা আপনাকে উচ্চশিক্ষার পূর্ণাঙ্গ খরচ বহন করতে সাহায্য করবে।আপনার টিউশন ফি থেকে শুরু করে বইয়ের খরচ, থাকা-খাওয়ার খরচ, এমনকি ভ্রমণ খরচও এই স্কলারশিপের আওতায় থাকতে পারে। যার ফলে, আপনি অর্থনৈতিক চিন্তা ছাড়াই শুধুমাত্র পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারবেন।

টাইপ-বি স্কলারশিপ

টাইপ-এ স্কলারশিপের মত সম্পূর্ণ খরচ না বহন করলেও, টাইপ-বি স্কলারশিপ আপনার আর্থিক চাপ অনেকটা কমিয়ে দিবে। টিউশন ফি, পরীক্ষার খরচ, বইয়ের খরচ, এমনকি থাকা-খাওয়ার খরচের একটা অংশও এই স্কলারশিপের মাধ্যমে মেটানো সম্ভব। এর ফলে, আপনার উপর অর্থনৈতিক চাপ অনেক কমে যাবে এবং আপনি আরও নিশ্চিন্তে পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারবেন।

কোন স্কলারশিপ আপনার জন্য উপযুক্ত?

সত্যি বলতে কোন ধরনের বিদেশে স্কলারশিপ আপনার জন্য উপযুক্ত হবে তা নির্ভর করবে আপনার আর্থিক অবস্থা এবং শিক্ষার প্রয়োজনের উপর। যদি আপনার আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ হয় এবং আপনার সম্পূর্ণ স্কলারশিপের প্রয়োজন হয়, তাহলে টাইপ এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করা উচিত। অন্যদিকে, যদি আপনার আর্থিক অবস্থা তুলনামূলকভাবে ভালো হয় এবং আপনার শুধুমাত্র কিছুটা সহায়তার প্রয়োজন হয়, তাহলে আপনি টাইপ-বি স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।তাই আপনার ক্ষেত্রে আসলে কোন স্কলারশিপ উপযুক্ত তা আপনাকেই বাছাই করে নিতে হবে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের স্কলারশিপ সুবিধা ও বৈশিষ্ট্য

শিক্ষা প্রতিটা মানুষের জীবনের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। কারণ, উচ্চশিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন, দক্ষতা বৃদ্ধি এবং স্বপ্নের চাকরি অর্জনের পথ সুগম হয়। কিন্তু আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে অনেক মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন পূরণে বাধা সৃষ্টি হয়। তবে এই বাধা পেরিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। তাই এবার আমরা বিদেশে স্কলারশিপ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। যাতে করে আপনি এই লেখার মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের স্কলারশিপ সম্পর্কে সঠিক ধারনা নিতে পারেন।

সাংহাই স্কলারশিপ – স্বপ্নের শহরে উচ্চশিক্ষা

শিক্ষার আলো মানুষের জীবনকে করে তোলে উজ্জ্বল। জ্ঞান অর্জনের পথে অর্থনৈতিক বাধা যেন কখনোই আপনার স্বপ্ন পূরণে বাধা না হয়, সেজন্যই চালু করা হয়েছে সাংহাই সরকারী বৃত্তি (এসজিএস)। ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বৃত্তি কর্মসূচি সেই সকল শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত, যারা চীনের অন্যতম আধুনিক শহর সাংহাইতে উচ্চশিক্ষা অর্জনের স্বপ্ন দেখে থাকেন। এই বৃত্তি কর্মসূচির লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মান উন্নত করা এবং মেধাবীদের উচ্চ শিক্ষা অর্জনের সুযোগ প্রদান করা। কারণ, এসজিএস বিশ্বাস করে যে, জ্ঞানের আলো সকলের কাছে পৌঁছানো উচিত।

কেএনবি স্কলারশিপ-ইন্দোনেশিয়ায় উচ্চশিক্ষার সুযোগ

উচ্চশিক্ষার মাধ্যমে ব্যক্তি ও জাতির অগ্রগতি সম্ভব। কিন্তু আর্থিক সীমাবদ্ধতা অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণের পথে বাধা সৃষ্টি করে। এই প্রেক্ষাপটে, ইন্দোনেশিয়া সরকার কেএনবি স্কলারশিপ নামক একটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে যা আন্তর্জাতিক মেধাবী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দিচ্ছে। কেএনবি স্কলারশিপ, যা Kemitraan Negara Berkembang নামেও পরিচিত। এটি হলো, ইন্দোনেশিয়া সরকার কর্তৃক অর্থায়িত একটি পূর্ণাঙ্গ বৃত্তি প্রোগ্রাম। এই বৃত্তির মাধ্যমে নির্বাচিত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা ইন্দোনেশিয়ার শীর্ষস্থানীয় ৩১ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।

গ্রেট স্কলারশিপ-ব্রিটিশ শিক্ষার স্বপ্ন পূরণ

যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর অধ্যয়নের সুযোগ হাতছানি করছে আপনার জন্য! \’গ্রেট স্কলারশিপ\’-এর মাধ্যমে ব্রিটিশ সরকার এবং ব্রিটিশ কাউন্সিল আপনাকে উচ্চশিক্ষার দরজা খুলে দিচ্ছে। যেখানে বাংলাদেশ সহ মোট ১৫টি দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য এই অসাধারণ সুযোগ প্রদান করা হচ্ছে।

দক্ষিণ কোরিয়ায় উচ্চশিক্ষা-গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ

GKS হল দক্ষিণ কোরিয়ান সরকারের একটি পূর্ণ-অর্থায়িত বৃত্তি প্রোগ্রাম, যা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে অধ্যয়ন করার সুযোগ প্রদান করে। এই প্রোগ্রামের লক্ষ্য হল বিশ্বব্যাপী জ্ঞান বিনিময় ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করা। দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষা ব্যবস্থাকে বৈশ্বিক পর্যায়ে তুলে ধরা এবং ভবিষ্যতের নেতৃত্ব তৈরি করার ক্ষেত্রে এই প্রোগ্রাম এর ভূমিকা অপরিসীম।

নিউজিল্যান্ড-মানাকি স্কলারশিপ

নিউজিল্যান্ড সরকারের প্রদত্ত মানাকি স্কলারশিপ আপনার জন্য হতে পারে এক অসাধারণ সুযোগ। এই বৃত্তির মাধ্যমে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা নিউজিল্যান্ডের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাবেন। এই স্কলারশিপে শুধুমাত্র টিউশন ফি মওয়াফ নয়, বরং থাকা-খাওয়া, ভ্রমণ এবং গবেষণার জন্যও অর্থ সহায়তা প্রদান করা হবে। মানাকি স্কলারশিপ কেবল একটি বৃত্তি নয়, বরং একটি জীবন-বদলানো অভিজ্ঞতা। নিউজিল্যান্ডের মনোরম পরিবেশে শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি \’কিউই\’ সংস্কৃতি ও জীবনধারার সংস্পর্শে আসার সুযোগ তৈরি করে দেবে এই বৃত্তি।

অস্ট্রেলিয়ান অ্যাওয়ার্ডস

শিক্ষা জীবনের যাত্রা কেবল জ্ঞান অর্জনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি একটি অভিজ্ঞতার সমাহার যা একজন শিক্ষার্থীকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে। আর যখন এই জ্ঞান অর্জনের সুযোগ আসে অস্ট্রেলিয়ার মতো উন্নত দেশে, তখন সেটি হবে শিক্ষার্থীদের জন্য অন্যতম একটি সুযোগ। অস্ট্রেলিয়ান অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশিপ বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য ঠিক এই সুযোগই প্রদান করছে।

জয়েন্ট জাপান ওয়ার্ল্ড ব্যাংক গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপ

জয়েন্ট জাপান ওয়ার্ল্ড ব্যাংক গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপ (JJ/WBGSP) উন্নয়নশীল দেশ গুলোর মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দেয়। এই বৃত্তি আপনাকে অক্সফোর্ড, হার্ভার্ড, স্ট্যানফোর্ড সহ ১৯টি বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নের সুযোগ করে দেবে।

বিদেশে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় ২০২৪

বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য স্কলারশিপ পাওয়া অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন। আর্থিক সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও, যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিদেশে পড়াশোনার সুযোগ করে দেয় বিভিন্ন ধরণের স্কলারশিপ। আর সে কারণে আমরা অনেকেই বিদেশে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে চাই। তাই নিচের আলোচনায় বিদেশে স্কলারশিপ পাওয়ার উপায় গুলোকে সংক্ষেপে উল্লেখ করা হলো।

স্কলারশিপের যোগ্যতা অর্জন

ভালো ফলাফল অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। তবে, স্কলারশিপ কমিটি শুধুমাত্র GPA এবং পরীক্ষার নম্বর বিবেচনা করে না। কারন, বিদেশে স্কলারশিপ পেতে হলে আন্তর্জাতিক মানের পরীক্ষা যেমন SAT, ACT, IELTS, TOEFL-এ ভালো স্কোর থাকাও জরুরি। এছাড়াও, একাডেমিক সাফল্যের বাইরেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে আপনার সক্রিয়তা থাকা আবশ্যক। খেলাধুলা, বিতর্ক, স্বেচ্ছাসেবক কাজ, ক্লাব কর্মকাণ্ড, ইন্টার্নশিপ – এইসব অভিজ্ঞতা প্রমাণ করে যে আপনি শুধুমাত্র পড়াশোনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নন। আপনি সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আগ্রহী এবং নতুন কিছু শিখতে ও অবদান রাখতে ইচ্ছুক। বিশেষ করে, STEM (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল, গণিত) বিষয়ে গবেষণা অভিজ্ঞতা থাকলে তা আপনার স্কলারশিপ অর্জনের সম্ভাবনা অনেক বৃদ্ধি করবে।

স্কলারশিপ খোঁজা

আপনার প্রথম পদক্ষেপ হলো পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় এর ওয়েবসাইট গুলো ঘেঁটে দেখা। কারণ, অনেক বিশ্ববিদ্যালয় নিয়মিতভাবে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন স্কলারশিপের তালিকা প্রকাশ করে থাকে। এই তালিকা গুলোতে স্কলারশিপের ধরণ, যোগ্যতার মানদণ্ড, আবেদনের প্রক্রিয়া এবং সময়সীমা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য থাকে। Fastweb, Scholarships.com, Chegg Scholarships এর মতো অনলাইন স্কলারশিপ ডাটাবেস গুলো আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই ওয়েবসাইট গুলোতে বিভিন্ন ধরণের স্কলারশিপের একটি বিশাল তালিকা থাকে, যা আপনার নির্দিষ্ট চাহিদা অনুসারে অনুসন্ধান করতে পারবেন। এছাড়াও আপনার বন্ধু, পরিবার, শিক্ষক, মেন্টরদের সাথে কথা বলুন। তাদের কাছে জিজ্ঞাসা করুন যে তারা কি কোন স্কলারশিপ সম্পর্কে জানে কিনা, যা আপনার জন্য উপযুক্ত হবে। মনে রাখবেন, অনেক সময় অপ্রকাশিত সুযোগ থাকে যা কেবলমাত্র এমন ধরনের মানুষের মাধ্যমেই জানা যায়।

স্কলারশিপ আবেদন

প্রতিটি স্কলারশিপের নিজস্ব নিয়মকানুন ও নির্দেশিকা থাকে। আবেদনের পূর্বে সাবধানে সেগুলো পড়ে নিন এবং নিশ্চিত করুন যে আপনি সবকিছু ঠিকমত বুঝেছেন। ভুল বোঝাবুঝি এড়াতে অস্পষ্ট বিষয় সম্পর্কে প্রশ্ন করতে দ্বিধা করবেন না। স্কলারশিপের জন্য আবেদনের নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে। শেষ মুহূর্তে তাড়াহুড়ো করে আবেদন করার পরিবর্তে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিন এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আবেদনপত্র জমা দিন। আপনার আবেদনপত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল ব্যক্তিগত বিবৃতি, CV এবং প্রস্তাবিত চিঠি। এগুলো তৈরির সময় সততা, আন্তরিকতা এবং স্পষ্টতার সাথে নিজের যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা এবং লক্ষ্য তুলে ধরবেন। এছাড়াও আপনার আবেদন ভুল ত্রুটিমুক্ত এবং আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য যথেষ্ট সময় দেওয়ার চেষ্টা করবেন।

আপনার জন্য আমাদের কিছুকথা

প্রিয় পাঠক, আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি আপনাকে বিদেশে স্কলারশিপ সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য শেয়ার করেছি। তো যারা আসলে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে স্কলারশিপ নিতে চান তাদের জন্য আজকের লেখাটি অনেক হেল্পফুল হবে। কিন্তুু এরপরও যদি আপনার স্কলারশিপ সম্পর্কে আরো কোনো প্রশ্ন থাকে, তাহলে আপনার প্রশ্নটি নিচে কমেন্ট করবেন। আর এতক্ষন ধরে আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আরও কোন জানার থাকলে দয়া করে কমেন্ট করুন। আমরা আপনার প্রশ্নের জবাব দিতে পারলে খুশি হব। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। যোগাযোগঃ সেবারু,২/৪ ব্লক-জি,লালমাটিয়া,ঢাকা-১২০৭,বাংলাদেশ।০১৭১১-৯৮১০৫১,০১৮৯৭৯৮৪৪২০,০১৮৯৭৯৮৪৪২১।

PLEASE SHARE THIS

আমাদেরকে আনুসরন করুন

SOCIAl MEDIA

নিউজলেটার

আমাদের বিভিন্ন প্যাকেজ আপডেট, অফার কিংবা নিউজ আপনার ইমেইলে সবার আগে পেতে সাবস্ক্রাইব করুন।

Scroll to Top