আপনি কি বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কোন অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন? হতে পারে আপনি কোন বক্তব্য দিতে পারেন, অথবা সাধারণ দর্শক হিসেবে যেতে পারেন।
আবার এটাও হতে পারে আয়োজকরা হুট করে আপনাকে স্টেজে আহবান করল বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কবিতা বা বিজয় দিবসের বক্তব্য দেওয়ার জন্য।
তাই নিচের প্রবন্ধটি পড়লে বিজয় দিবস অনুষ্ঠানের যে কোন ধরণের পারফমেন্স করাটা সহজ হতে পারে।
দীর্ঘ ন’মাস যুদ্ধ শেষে
স্বাধীন হলো দেশ
স্বাধীন হলো সাজানো এই
শ্যামল পরিবেশ।
কেউ হারাল সতীত্ব আর-
কেউ ঝরাল ঘাম
বীর শহীদের রক্ত হলো
স্বাধীনতার দাম।
ভূমিকা এক
সম্মানিত উপস্থিতি ।
আজকে আমরা অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে উদযাপন করছি বিজয় দিবস । কিন্তু এই বিজয় দিবস এমনি এমনি আসেনি । এর জন্য ১৯৭১ সালে আমাদের যুদ্ধ করতে হয়েছে । দীর্ঘ ন’মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ৩০ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে পেয়েছি আমরা আজকের এই বিজয় । আজকের এই প্রিয় বাংলাদেশ ।
আমরা যদি ইতিহাসের বই পত্রে নজর দিই, আমরা যদি একটু পিছন ফিরে তাকাই তাহলে স্পষ্ট দেখতে পাই ,
১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় পূর্ব বাংলাকে জুড়ে দেওয়া হয়েছিল পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে । ক্ষমতার কলকাঠি ছিল তাদের হাতে কুক্ষিগত । তাদের জুলুম নির্যাতনের স্টিম রোলার বাড়তে থাকে । বিশেষ করে ১৯৭১ এর ২৫ শে মার্চ রাতে ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালিদের উপর ঝাপিয়ে পড়ে অস্ত্র-শস্ত্রে সুসজ্জিত পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী । সবুজ শ্যামল মাটি সিক্ত হয় নিরীহ মানুষদের তাজা রক্তে ।ঐ হিংস্রতা ,ঐ বর্বরতা ,ঐ অন্যায় আগ্রাসনে মুখ বুঝে সহ্য করেনি বাংলার সর্বস্তরের মানুষ । যার যা আছে তাই নিয়েই প্রতিরোধে সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে ছিনিয়ে আনে কাঙ্খিত বিজয় ।
ভুমিকা: দুই
অদ্যকার বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত সভার মধ্যমণি সম্মানিত সভাপতি সাহেব, বিশিষ্ট
শিক্ষক পর্ষদ,আরও উপস্থিত শ্রদ্ধেয় অতিথিবৃন্দ এবং আমার প্রাণাধিক প্রিয় সহপাঠীবৃন্দ সকলকে আমার পক্ষ থেকে
বিজয়ের শুভেচ্ছা ও সালাম জানাচ্ছি।।
বক্তব্য দ্বিতীয় মাত্রা
সম্মানিত সুধীবৃন্দ ।
আমাদের রয়েছে নিজস্ব গৌরব দীপ্ত ইতিহাস। ভাষা আন্দোলন তার মাঝে অন্যতম । ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার্থে আমাদের জীবনোৎসর্গের ঘটনা গড়েছে এক অনন্য দৃষ্টান্ত। ভাষা আন্দোলন অর্থাৎ একুশে ফেব্রুয়ারির চেতনায় উজ্জীবিত আজ গোটা বিশ্ব ।
একুশ আর কেবল আমাদের জাতীয় ইতিহাস নয় বরং আন্তর্জাতিক মহলে মাতৃভাষার মর্যাদাকে প্রতিষ্ঠিত করেছে । একুশের এ বিশ্বজয় সমগ্র বাঙালি জাতির গর্বের বিষয় । ১৪ আগস্ট ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার সূচনা লগ্ন থেকেই বাঙালি জাতীয় চেতনায় বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারির আন্দোলনের তরঙ্গ প্রবাহিত ।
বিজয়ের তৃতীয় মাত্রা
১৯৭১ সাল ডিসেম্বর মাস ১৬ তারিখ!
আমাদের বিজয় এই স্বাধীনতার বিজয়, যা বাঙালির ইতিহাস সর্বোপরি বিশ্ব ইতিহাসে নজিরবিহীন।
৩০ লক্ষাধিক মানুষের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত এ বিজয়। মা বোনের সংরক্ষিত সম্ভ্রমের লুটপাটে এ বিজয়।আমরা সেই
সব আলোকিত মানুষকে স্মরন করছি যাদের আলোর পরশে এসেছে মুক্তমনে বাঁচার অধিকার । এরা সূর্যসন্তান এ
বাংলার।
প্রাণের মায়া ত্যাগে যারা দিলো এ বিজয় তাদের হাজারো সালাম। কত অন্তরায় কত বাধা পেরিয়ে এ বিজয় অর্জন।
হাজারও দেশদ্রোহী জঞ্জালে উত্তপ্ত ছিলো এ মাটি । দেশদ্রোহী সন্তানেরা আজ নিশ্চিহ্ন।
যারা প্রাণ দিলো তারাই ছিলো জয়ের সারথী।
মা মাটি চায়, চায় ওরা মায়ের স্বাধীনতা যেখানে থাকবেনা চলার পথে কোন অবৈধ নিয়ন্ত্রণ।
তাই কবি বলেছেন এভাবেই,
এ আমার মায়ের মাটি আমার ভাইয়ের রক্তের
প্রতিদানে ভাষার দেশ।
আমাকে নিষেধ করো না মা!
তোমার অস্তিত্ব তো আমাকেই রক্ষা করতে
হবে!
ভেবে না মা আমি ফিরবো বিজয় নিয়ে রক্তের
দামে।।
বিজয়ের সুখ পেলো বাঙালি। উজ্জিবিত বাঙলার আকাশ বাতাশ
বিজয়ের সুখ মিললো সর্বজনে।
কিভাবে শুরু হয়েছিল বিজয়ের যাত্রা?
তদানীন্তন পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ভাষা বাংলা হওয়া সত্বেও উর্দু ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিল পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী । ১৯৪৮ সালের ২১ শে মার্চ পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা বলে ঘোষণা দেন । প্রতিবাদে ফেটে পড়ে ছাত্রসমাজ ।
১৯৪৯ থেকে ১৯৫১ পর্যন্ত ভাষার দাবি জোরালো হয়ে ওঠে । ১৯৫২ সালের ২৬ শেষ জানুয়ারি তৎকালীন পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রী খাজা নিজামুদ্দিন জিন্নাহর করা ঘোষণার পুনরাবৃত্তি করলে সরকার ও ছাত্র সমাজের মাঝে তুমুল প্রতিবাদ-লড়াই শুরু হয়। মাতৃভাষার সম্মান রক্ষার্থে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয় পূর্ব বাংলার মানুষ ।
সরকারের দেওয়া ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মিছিল প্রতিবাদ সমাবেশ করে ছাত্র সমাজ । ওই মিছিলে পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালায় । শহীদ হন সালাম ,বরকত, রফিক, সফিক, জব্বার সহ আরো অনেকে । শহীদদের আত্মত্যাগ আন্দোলনকে আরো বেগবান করে তোলে । যার পরিসমাপ্তি হয় একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে ।
বিজয়ের চার দশক পরে এ বাংলার মাটিতে বিজয়ের সেই সুখটা হারাতে বসেছে।বাঙালি আজ বিভক্ত স্বার্থের
মায়াজালে। নিজের সুখকে আকড়ে ধরে বাঁচার চেষ্টা প্রাণপনে। অদূরদূ ভবিষ্যতে এ চিত্র বিরাজ করলে বাঙালি সামান্য
আঘাতে অস্তিত্ব হারাবে তা বলাই বাহুল্য। তাই সকল বাংলার মানুষের প্রতি আমার করোজোড়ে নিবেদন এই দেশটাকে
ভালোবেসে মা মাটির অস্তিত্ব রক্ষার্থে এ বিজয় দিবসের মহত্ত্ব নিয়ে আমরা আবার সেই বাঙালি হই যেখানে অজ্ঞ বিজ্ঞ
উঁচু নিচুর দৌরাত্ম্য নেই। তবেই পাবো আমরা সত্যিকারের বিজয় নতুবা এ বিজয় শুধুনামমাত্র।
শেষ কথা
প্রিয় শ্রোতা মন্ডলী ।
স্বাধীনতার ৫০ বছর পার হলেও আফসোসের বিষয় হলো মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ও পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস এখনো রচিত হয়নি । ক্ষমতার পালা বদলে পরিবর্তন হয়েছে ইতিহাস । বিগত দশক গুলোতে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে বেশ কিছু প্রয়াস লক্ষ্য করা গেছে । এগুলোর অধিকাংশই প্রায় বিচ্ছিন্ন প্রয়াস । এক পক্ষ আরেক পক্ষকে ঘায়েল করতে দেখা গেছে । এতে সত্য ইতিহাস কিছুটা হলেও ধামাচাপা পড়েছে । তাই নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃতি ইতিহাস জাতির সামনে উন্মোচন করা খুব প্রয়োজন বলে আমি মনে করছি ।
আমি আরো একটি কথা এখানে জোর গলায় বলতে চাই, আজকের এই বিজয় লাখো মুক্তিযোদ্ধাদের কোরবানির ফসল । অথচ জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক মূল্যায়ন করা হচ্ছে না । অনেক মুক্তিযোদ্ধা এখনো কষ্টে জীবন যাপন করছে । আর অনেকে নকল মুক্তিযোদ্ধা সেজে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে । সেটা মিডিয়ার কল্যাণে কম বেশি আপনারা হয়তো অবগত আছেন ।
দেশের জন্য যারা নিজের প্রাণ বিলিয়ে দিয়েছেন তারা কিন্তু নিঃসন্দেহে শহীদ হয়েছেন। আমি ধর্মীয় কোন বিজ্ঞ আলোচক নই তবুও একটা হাদীস আমি এখানে উল্লেখ করতে চাই । রাসুলে আরাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি আত্মরক্ষার্থে মারা যায় সেও শহীদ । যে ইজ্জত সম্ভ্রম রক্ষার্থে মারা যায় সে ও শহীদ । যে নিজ মাল রক্ষার্থে মারা যায় সে ও শহীদ । যাকে জুলুম করে হত্যা করা হয় সেও শহীদ । সুতরাং বিবেচনা করে দেখুন । উল্লেখিত হাদীস অনুসারে আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা যেকোনো একটি ক্যাটাগরিতে পড়ে শহীদ হয়েছেন । অথচ বিজয় দিবসে শহীদদের স্মরণে মাহফিলগুলো, প্রোগ্রামগুলো ইসলামী তরীকা মোতাবেক হওয়া উচিত । অথচ আমরা বিজয়ের দিনে যেসব বেহায়াপনা, অশ্লীলতা ও নাজায়েজ কর্মকান্ডের মাধ্যমে শহীদদের স্মরণ করি তা তাদের প্রতি শ্রদ্ধার পরিবর্তে তাদের রুহের প্রতি অবমাননাই করা হয় । যা কোন অবস্থাতেই বাঞ্ছনীয় নয় । তাই এই বিষয়েও সতর্ক থাকার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাবো ।
যাই হোক সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এবং আপনাদের সবাইকে আবারো ধন্যবাদ জানিয়ে আমার বক্তব্য শেষ করছি । সকলে ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন । দেশ ও দশের কল্যাণে কাজ করুন । মহান আল্লাহ সবাইকে তাওফিক দান করুন । আমীন । আসআসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ।
সকলকে আবারও বিজয়ের শুভেচ্ছা বিদায় নিচ্ছি।
বিজয় দিবসের ফেসবুক উক্তি
আজ মহান বিজয় দিবস
১৬ ডিসেম্বর ২০২২ মহান বিজয় দিবসের ৫১ তম বছর উপলক্ষ্যে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ সকল শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের,
সম্ভ্রম হারানো মা বোনদের,পঙ্গুত্ত বরণকারি মুক্তিযোদ্ধাদের এবং জীবিত সকল মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
মহান বিজয় দিবস ২০২২
বিজয় আমাকে পথ দেখিয়েছে , দিয়েছে বাচাঁর আশ্বাস। আমি বিজয়ের গান গাই ,
আমি স্বাধীনতা কে চাই । আমি বিজয়ের পতাকা ধরে , সারাটি পথ পাড়ি দিতে চাই।
(নাম) পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
একটি বাংলাদেশ তুমি… জনতার,সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি আমারঅহংকার।
সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি আমার অহঙ্কার…
বাংলাদেশের উন্নয়নের জন্য আসুন আমরা সবাইমিলে কাজ করি।
মহান বিজয় দিবস ২০২২
বিজয় মানে একটি লাল পতাকা, বিজয়’ মানে একটি মানচিত্র, বিজয় মানে গৌরব,
বিজয় মানে আনন্দ বিজয় উল্লাস. স্বাধীনতার ৫০তম উদযাপন উপলক্ষে
সবাইকে জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
বিজয় দিবস সম্পর্কে আরও জানতে অনুসন্ধান করুন
বিজয় দিবস উপলক্ষে স্ট্যাটাস, বিজয় দিবস নিয়ে স্ট্যাটাস, ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস স্ট্যাটাস, বিজয় দিবস উপলক্ষে ফেসবুক স্ট্যাটাস, বিজয় দিবস নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস, মহান বিজয় দিবস স্ট্যাটাস, মহান বিজয় দিবস ২০২১ স্ট্যাটাস, ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
বিজয় দিবস ২০২২
ওরা আসবে চুপি চুপি,
যা এই দেশটা কে ভালোবেসে দিয়ে গেছে প্রান…
ওদের জন্য সময় এসেছে আজ কিছু বলার।
সব ক’টা জানালা খুলে দাও না!
আমি গাইবো গাইবো বিজয়ের ই গান।
বিজয় শুভেচ্ছা শুভেচ্ছা।
আমি স্বপ্ন দেখি তোমার মাঝে তোমার মাঝেই হয় আমার স্বপ্নের শেষ।
তুমিই আমার চির শান্তির দেশ বাংলাদেশ।
শুভ বিজয় দিবস ২০২২
বিজয় দিবসের বক্তব্য pdf
ধরুন আপনি কোথাও স্টেজে বিজয় দিবসের বক্তব্য দিচ্ছেন। অনেক কথা হয়তো ভূলে যেতে পারেন যেমন দিন, তারিখ বা বিজয় দিবস সম্পর্কে বিখ্যাত কবির কবিতা ইত্যাদি।
আপনি যদি এমন পরিস্থিতিতে নিচের বিজয় দিবসের বক্তব্য pdf ফাইল টি ডাউনলোড করে মোবাইল ফোনটি সাথে রাখেন। তাহলে ইন্টারেনেট ছাড়াই দেথে দেখে
বিজয় দিবসের একটি চমৎকার বক্তব্য দিয়ে জনতাকে মুগ্ধ করতে পারবেন। তাই এখনি নিচের লিংক থেকে বিজয় দিবসের বক্তব্য pdf ডাউনলোড করে নিন।
বিজয় দিবসের কিওয়ার্ড সমূহ
\”বিজয় দিবসের বক্তব্য pdf\”
\”বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রতিবেদন\”
\”বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে রচনা\”
\”বিজয় দিবস ২০২২\”
\”১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস ২০২২\”
\”৫১তম বিজয় দিবস\”
প্রিয় পাঠক, বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কবিতা, ফেসবুক উক্তি ও বিজয় দিবসের বক্তব্য pdf বিষয়ক লেখাটিতে আপনার পছন্দমত বিষয় গুলো নিয়ে আমাদের আজকের
আলোনা থেকে বিন্দু মাত্র উপকৃত হলে এ লেখাটি স্বার্থক বলে মনে করব। অগ্রিম বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা রইল। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।