একাডেমিক কোচিং

Academic Coaching কেন করবেন?

আপনি কী খুঁজছেন? কোথায় একটা সুষ্ঠু -সুন্দর পরিবেশের Academic Coaching Center পাওয়া যাবে?
এমন একটি পরিবেশ যেখানে আপনার বাচ্চা খেলার ছলে শিখবে অনেক কিছু। সাথে সাথে হাতের লেখাও দ্রুত ও সুন্দর হবে।
খেলতে খেলতে শিখে যাবে নানা রকম ইংরেজী, গণিত, বিজ্ঞানের হরেকরকম মজার মজার কৌশল যা আপনার সন্তানের মেধাবিকাশে সাহায্য করবে।

আমাদের উদ্দেশ্য

সাধারণত একাডিমিক কোচিং গুলো যেভাবে বাচ্চাদের শেখায় তার থেকে ব্যাতিক্রম ধর্মী পদ্ধতি ব্যবহার করে শিশুদের যুগপযোগী করে গড়ে তোলাই আমাদের উদ্দেশ্য।
পরম মমতার মাধ্যমে পড়িয়ে শিক্ষার ভিত্তি স্থাপন করা। পাশাপাশি একজন শিক্ষার্থী যেন সামাজিক গুণাবলি গুলো অর্জন করতে পারে সেই উদ্দেশ নিয়েই প্রতিষ্ঠিত হয় সেবারু একাডেমিক কোচিং সেন্টার।

কেন আপনার বাচ্চাকে আমাদের কোচিং এ ভর্তি করাবেন?

  • প্রতি মাসে ৫ টির অধিক মূল্যায়ন পরীক্ষা
  • সপ্তাহে ৬ দিন ক্লাস, দৈনিক ৩ ঘন্টা ক্লাশ।
  • মাসিক পুরস্কার ও মেধাবৃত্তি দেওয়া হয়।
  • সকল শ্রেনিতে প্রতিটি বিষয়ের জন্য আলাদা আলাদা প্রশিক্ষণ।
  • প্রতি মাসে অভিভাবক সভার মাধ্যমে বাচ্চাদের অগ্রগতি ও মূল্যান আলোচনা।
  • হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুতকরণে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়

আপনার সন্তান কি শিখবে?

প্রি-স্কুলের শিশুদের জন্য যেই সকল কারিকুলাম নির্ধারণ করা হয়েছে সেখানে বলা হয় ‘বিদ্যালয়ে প্রবেশের পূর্বে শিশুদের বিদ্যালয়ের প্রতি আগ্রহ তেরি করা প্রি-স্কুল গুলোর প্রধান উদ্দেশ্য’ শিশুর পরিবারের বাহিরে এসে সামাজিকীকরণ একটি অন্যতম মাধ্যমই হল স্কুল। এখানে শিশুরা আসবে তার সমবয়সীদের সাথে মিশবে খেলবে যার মাধ্যমে তাদের মাঝে সহমর্মিতা ও সহযোগিতার মতো সামাজিক গুণাবলি গুলো বিকাশ লাভ করবে। এর পাশাপাশি প্রাথমিক যেই শিক্ষা অর্জন করা প্রয়োজন বর্ণমালার পরিচিতি, গণনা করতে পারা। এমন ‘খেলতে খেলতে শিক্ষা’ মূলমন্ত্র গড়ে তোলা।

আমরা কি শেখাব না!

কিন্তু বর্তমানে এই প্রি-স্কুল গুলো কি করছে! বাচ্চা স্কুলে ভর্তি হয়েছে মানে তাকে ৩থেকে ৪টা বই পড়াতে হবে, স্বল্প সময়ের মাঝে বর্ণমালা লিখতে পড়তে জানতে হবে। ১ থেকে ৫০ পর্যন্ত বানান করেও লিখতে জানতে হবে এমন বাচ্চার বয়স উপযোগী নয় সেগুলো ও ছোট বাচ্চাদের অপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আর অভিভাবক মেতে উঠছেন প্রতিযোগিতায়। কার সন্তান কত তাড়াতাড়ি এইসব আয়ত্ত করতে পারছে।

কেন শেখাব না?

শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে যেখানে অভিভাবক ও স্কুল গুলোর ভূমিকা অন্যতম সেখানে যদি তাদের জন্য কিছু সেশন তৈরি করা হয় যেখানে শিশুদের শিখন-শিক্ষণ পদ্ধতি সম্পর্কে তারা সচেতন হবেন । এর পাশাপাশি শিশুর শারীরিক যত্নের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি কিভাবে যত্নশীল হওয়া যায়।  সেই বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। যেই সেশনটি শিশুকে একজন মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে দিকনির্দেশনা দিয়ে যেমন  সাহায্য করবে তেমনি  আমাদের শিশুরা  শুধু নম্বরের পিছনে দৌড়ানো  প্রতিযোগিতায় মেতে উঠবে না। পাশাপাশি আমাদের প্রি-স্কুল বা ডে কেয়ার গুলোকে শিক্ষার্থী বান্ধব করে গড়ে তোলাও আবশ্যক। এতে করে শিশুদের শৈশব হবে আরও রঙ্গিন আরও সুন্দর আনন্দময়।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *