আইইএলটিএস প্রস্তুতি With CLC

আইইএলটিএস প্রস্তুতি নিনি সিএলসি’র সাথে ৬.৫ গ্যারান্টি!

আইইএলটিএস হল বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় ইংরেজী ভাষার পরীক্ষা। আপনি কি বিদেশে গিয়ে কাজ, পড়াশোনা বা বসবাস করার সুযোগ খুঁজছেন,
তাহলে আইইএলটিএস প্রস্তুতি নেওয়া আপনার জন্য জরূরী। কম খরচে ভালো আইইএলটিএস স্কোর লাভের গ্যারান্টি দিচ্ছে সেঞ্চুরি ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টার।
IELTS পরিক্ষায় ভালো স্কোর তুলতে হলে প্রচুর পরিমাণে ইংরেজি বই পড়া, মুভি দেখা ও বন্ধুদের সাথে ইংরেজিতে কথা বলার অভ্যাস করতে হবে।
প্রথমে এটি করতে একটু কষ্ট হবে, কিন্তু যদি অভ্যাস করে ফেলেন ধীরে ধীরে ইংরেজি শেখার সহজ হয়ে যাবে। আর এর মাধ্যমেই আইইএলটিএস ( IELTS )
টাও পনির মত সহজ হয়ে যাবে।

আইইএলটিএস ( IELTS ) কি?

আইইএলটিএস প্রস্তুতি নেওয়ার আগে জানতে হবে আইইএলটিএস কি? কেন আইইএলটিএস দরকার হয়? মূলত আইইএলটিএস (IELTS) হল, ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা নির্ণয় পরীক্ষা পদ্ধতি। এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে, International English Language Testing System (IELTS)। বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য অথবা কাজের ভিসার জন্য আইইএলটিএস এর দরকার হয়। অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্যে যেতে চাইলে আইইএলটিএস পরীক্ষায় ভাল স্কোর করতে হবে। আইইএলটিএস পরীক্ষাটি সাধারণত অনলাইনে দিতে হয়। চারটি বিষয়ের উপর পরীক্ষা দিতে হয় । সেগুলো হল, লিসনিং (শোনা), রিডিং (পড়া), রাইটিং (লেখা) এবং স্পিকিং (কথা বলা)।

ঘরে বসে ielts প্রস্তুতি

সেঞ্চুরি ল্যাংগুয়েজ সেন্টার কিছু সংখ্যক দক্ষ ইংরেজী শিক্ষক এর সমন্বয় এবং আধুনিক টেকনিক ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের অতি দ্রুত
ঘরে বসে ielts প্রস্তুতি সেবা দিয়ে থাকে। সেঞ্চুরি ল্যাংগুয়েজ সেন্টার দীর্ঘ দিন ধরে সফলভাবে অনলাইন ও অফলাইনে ট্রেনিং দিয়ে যাচ্ছে।
আইইএলটিএস প্রস্তুতির জন্য বেশ কিছু যুগান্তকারী কোর্স চালু করেছে সিএলসি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল-

  • English Foundation যারা ইংরেজীতে একটু বেশি দুর্বল
  • IELTS Preparatory course যারা মোটামুটি ইংরেজি জানে এবং
  • CRASH Course যারা ইংরেজিতে দক্ষ কিন্তু IELTS এর ভালো স্কোর পাওয়ার টেকনিক শিখতে চাচ্ছে।

এই কোর্স গুলোর উপর আলাদা কোর্স করিয়ে ইতোমধ্যে শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে পেরেছি। বলেন, CENTURY Language Center (CLC) কতৃপক্ষ।
তারা আরোও বলেন, আপনি যদি আপনার কাঙ্খিত কোর্স করতে চান তাহলে অতি দ্রুত CENTURY Language Center (CLC) অফিসে এসে রেজিস্ট্রেশন করুন।

আইইএলটিএস কত দিনের প্রস্তুতি ?

আইইএলটিএস এর প্রস্তুতির ব্যাপারে সবচেয়ে বেশি যে প্রশ্নটি করা হয় সেটি হচ্ছে ভালো স্কোর করতে কতদিন সময় লাগে। এই প্রশ্নটির কোনো সুনির্দিষ্ট উত্তর নেই।
প্রস্তুতির সময় সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার ইংরেজির দক্ষতার উপরে। তবে আপনার ইংরেজি দক্ষতা যেমনই হোক না কেন, রিডিং সেকশনের জন্য
আপনার পড়ার অভ্যাস থাকতে হবে। এটি আবশ্যক। রিডিং সেকশনে তিনটি প্যাসেজ থেকে প্রশ্ন হয়, আর প্যাসেজগুলো একেকটি ৭০০-৮০০ শব্দের হয়।
সুতরাং পরীক্ষার চাপ আর মাত্র এক ঘন্টা সময়সীমা আপনার পড়ার দক্ষতার বেশ ভালো পরীক্ষাই নেবে।

আইইএলটিএস স্পিকিং

অনেকেই ইংরেজি খুব ভালো বোঝেন, ইংরেজিতে ভালো লেখেন, কিন্তু বলার বেলায় একেবারে নয়-ছয় অবস্থা হয়ে যায়। তাই প্রথমেই স্পিকিং নিয়ে কিছু কথা বলা যাক। স্পিকিংয়ে আমাদের সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয় ইংরেজিতে কথা না বলার অভ্যাসের কারণে। একটি ভাষা শুধু জানলেই হয় না, নিয়মিত যদি সেই ভাষায় কথা না বলা হয় তাহলে বলার সময় কথা আটকে যাবে। এটি কোনো দোষ নয়, বরং এটিই স্বাভাবিক। এছাড়া আমরা বাংলার মতো ইংরেজি খুব দ্রুত বলার চেষ্টা করি। এ কারণে অনেক সময় কথা জড়িয়ে যায়। খুব দ্রুত বলার কোনো দরকার নেই, স্বাভাবিক গতিতে বললেই চলবে।

এ কারণে স্পিকিং এ ভালো করার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন করার পর থেকেই সপ্তাহে অন্তত তিন থেকে চার ঘন্টা কারো সাথে অনুশীলন করা। যদি সম্ভব হয় আপনার স্মার্টফোনে আপনার নিজের স্পিকিং রেকর্ড করুন। নিজেই নিজের ভুল ধরতে পারবেন। স্পিকিং পরীক্ষার তারিখ যেহেতু তিন চারদিন আগেই জানিয়ে দেয়া হয়, তাই যেদিন আপনি স্পিকিং এর তারিখ জানবেন, সেদিন থেকে যত বেশি সম্ভব ইংরেজিতে কথা বলুন, পারলে চিন্তা ভাবনাও ইংরেজিতে করুন আর ঘুমের মধ্যে স্বপ্নটাও ইংরেজিতেই দেখুন!

স্পিকিং এ মার্কিং করা হয় চারটি বিষয়ের উপর- আপনার ফ্লুয়েন্সি ও কোহেরেন্সি। অর্থাৎ আপনি উত্তর দেবার ব্যাপারে কতটা স্বাচ্ছন্দ ও যে ব্যাপারে প্রশ্ন করা হয়েছে সে ব্যাপারেই কথা বলছেন, আপনার ভোকাবুলারি, আপনার গ্রামার এবং আপনার উচ্চারণের স্পষ্টতার উপরে। অনেকের একটি ধারণা আছে, ব্রিটিশদের মতো উচ্চারণ না হলে স্কোর কম হয়। এটি সম্পূর্ণ ভুল একটি ধারণা। ব্রিটেনেই স্থানভেদে ৪০ এর উপর ইংরেজির ধরণ আছে, আপনি কোন ব্রিটিশ উচ্চারণ অনুসরণ করবেন? আসলে দেখা হয় উচ্চারণের স্পষ্টতা। যারা পরীক্ষা নেন তারা খুব ভালোমতোই জানেন একেক দেশের মানুষের উচ্চারণ একেক রকম। তাই ‘অ্যাক্সেন্ট’ নয়, বরং উচ্চারণের স্পষ্টতার উপর আপনার স্কোর নির্ধারণ হয়।

আইইএলটিএস লিসেনিং

লিখিত পরীক্ষার দিনে পরীক্ষা শুরু হয় লিসেনিং দিয়ে। লিসেনিংয়ে চারটি সেকশন থাকে, প্রতিটিতে দশটি করে প্রশ্ন থাকে। প্রশ্নগুলো হয় মূলত শূন্যস্থান পূরুণ, এমসিকিউ, টেবিল মেলানো ও একটি ম্যাপ রিডিং। শূন্যস্থানের ক্ষেত্রে বানান খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ভুল বানানে কিন্তু কোনো মার্ক পাবেন না। প্রথম সেকশন বেশ সহজ হয় এবং ধীরে ধীরে কঠিন হতে থাকে। প্রশ্ন পড়ার জন্য আপনাকে সময় দেয়া হবে, সুতরাং এই সময়টুকু কাজে লাগান। লিসেনিং হয় মূলত চল্লিশ মিনিট, যার মধ্যে প্রথম ত্রিশ মিনিটে আপনি কম্পিউটারে চালানো ভয়েস রেকর্ডার শুনতে শুনতে প্রশ্নপত্রে উত্তর লিখবেন। শেষ দশ মিনিট সেই উত্তরগুলো মূল উত্তরপত্রে লেখার জন্য। যেহেতু কোনো নেগেটিভ মার্কিং নেই, কোনোটি না পারলেও আন্দাজ করে একটি উত্তর লিখে আসুন। ক্ষতি হবার তো প্রশ্নই নেই, বরং ভাগ্যে থাকলে লাভও হয়ে যেতে পারে।

আপনার হেডফোন ঠিক আছে কি না পরীক্ষা করে নিন; Image Source: jlabaudio
লিসেনিংয়ের প্রস্তুতির জন্য সবচেয়ে সহজ হচ্ছে ইংরেজি ভিডিও দেখা আর ক্যামব্রিজের IELTS এর বইগুলো থেকে অনুশীলন করা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সবাই ইংরেজি মুভি বা সিরিজ দেখার পরামর্শ দিলেও সাথে ডকুমেন্টারি ও ইংরেজি খবর দেখা উচিৎ। মুভি বা সিরিজে খুবই ক্যাজুয়ালি কথাবার্তা বলে বেশিরভাগ সময়। কিন্তু ডকুমেন্টারিতে পুরো ফরম্যালভাবে কথা বলে, যা লিসেনিংয়ের দ্বিতীয় ও চতুর্থ সেকশনের জন্য বেশ কাজে লাগবে। লিসেনিংয়ে ভালো করার একটাই উপায়, অনুশীলন আর মনোযোগ ধরে রাখা। পরীক্ষার হলে যদি মনোযোগ ছুটে যাবার কারণে একটি প্রশ্নের উত্তর শুনতে না পান তাহলে ঘাবড়ে না গিয়ে পরেরগুলো ভালো মতো শুনুন। একটি ভুল ঠিক করতে গিয়ে পরেরগুলো ভুল করার মানে নেই কোনো।

পরীক্ষা শুরুর আগে আপনাকে যথেষ্ট সময় দেয়া হবে আপনার হেডফোন পরীক্ষা করে নেবার জন্য। এ সময়টুকুকে কাজে লাগান, হেডফোন ভালোমতো পরীক্ষা করে নিন, ভলিউম কম-বেশি কাজ করে কি না যাচাই করে নিন। মূল পরীক্ষা শুরু হলে কিন্তু আর পিছে ফিরে তাকানোর সুযোগ নেই। সুতরাং যা করার পরীক্ষা শুরুর আগেই করতে হবে।

আইইএলটিএস রিডিং

লিসেনিং এর পরেই রিডিং শুরু হয়। রিডিংয়ে আপনাকে তিনটি মাঝারি আকারের প্যাসেজ থেকে প্রশ্ন করা হবে। মোট ৬০ মিনিটের রিডিং এর জন্য, সুতরাং প্রতিটি প্যাসেজের জন্য আপনি গড়ে ২০ মিনিট করে পাচ্ছেন। ইংরেজি পড়ার অভ্যাস না থাকার কারণে অনেকেই রিডিংয়ে সব প্রশ্নের উত্তর করতে পারেন না, ফলে স্কোর কমে যায়। সময় থাকলে হয়তো অনেকেই আরো প্রশ্নের উত্তর করতে পারতেন। সুতরাং পড়ার অভ্যাস, বিশেষ করে ইংরেজিতে পড়ার অভ্যাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ রিডিংয়ে ভালো করার জন্য।

পড়ার অভ্যাস বাড়ানোর জন্য ইংরেজি বই পড়ার বিকল্প নেই। আপনি গল্পের বই পড়তে পছন্দ করলে সেগুলো দিয়েই শুরু করুন। প্রথমদিকে কঠিন মনে হলেও পরে দেখবেন বেশ সহজ লাগছে। আপনাকে শুধু কষ্ট করে শুরুটা করতে হবে। তাহলে নিজেই অবাক হয়ে নিজের উন্নতি দেখবেন। গল্পের বই ভালো না লাগলে যে ধরনের বই ভালো লাগে সেগুলো পড়ুন। একেবারেই কিছু ভালো না লাগলে ক্রিকইনফোর বিশেষ আর্টিকেলগুলো পড়ুন। যেহেতু প্রায় সবাই ক্রিকেট পছন্দ করি, ক্রিকইনফো দিয়ে শুরু করলে দ্রুত ফল পাবেন। তবে সেখানেই পড়ে থাকলে চলবে না। ভালো কিছু বই পড়লে আপনার বই পড়াও হবে, আবার রিডিং এর অভ্যাসেও সাহায্য করবে।

রিডিংয়ে ভালো করার জন্য পড়ার অভ্যাস বাড়াতে হবে; Image Source: University of Kent
এর বাইরে ক্যামব্রিজের বই থেকে অবশ্যই অনুশীলন করবেন। রিডিংয়ের ক্ষেত্রে ‘হেডিং ম্যাচ’ বেশ কঠিন মনে হয়। এ ধরনের প্রশ্নের ক্ষেত্রে প্যাসেজের ৭-৮টি প্যারার প্রতিটির সারমর্ম কিংবা প্রতিটি প্যারার জন্য একটি হেডিং দিতে হয়। আর মোট অপশন থাকে যতটি দরকার তার থেকে ২-৩টি বেশি এবং বেশ কাছাকাছি। খুব মনোযোগ দিয়ে না পড়লে এক্ষেত্রে ভুল হবার ভালো সম্ভাবনা থাকে।

আইইএলটিএস রাইটিং

ফেসবুক বা ব্লগে আমরা বেশ ভালোই লেখালেখি করতে পারি, কিন্তু মনে রাখতে হবে এটি পরীক্ষার খাতা, কোনো ফেসবুক স্ট্যাটাস নয়। সুতরাং লেখায় অবশ্যই ফরমাল টোন বজায় রাখতে হবে। সেই সাথে রাইটিংয়ে মার্কিং কিসের ভিত্তিতে হয় সেটা মাথায় রাখতে হবে। শুধুমাত্র লেখার ধরনের কারণে অনেকে কম মার্ক পেয়ে থাকেন।

স্পিকিংয়ের মতো রাইটিংয়েও মার্কিং হয় চারটি ভাগে- প্রথমত আপনাকে যে ব্যাপারে লেখতে বলা হয়েছে সে ব্যাপারেই লিখছেন কি না। আপনাকে যদি কোনো বিষয়ের ভালো ও খারাপ উভয় দিক নিয়ে লেখতে বলা হয় তাহলে দুটিই লেখতে হবে। একটি অনেক সুন্দর লেখে অন্যটি বাদ গেলে কিন্তু মার্ক অনেক কমে যাবে। সুতরাং কী লিখতে বলা হয়েছে সেটি মাথায় রেখে লেখতে হবে।

হাতের লেখা সুন্দর হলে ভালো মার্কের সম্ভাবনা বেড়ে যায়; Image Source: bathspauniversity
এরপরে থাকছে আপনার ভোকাবুলারি। একই শব্দ বারবার ব্যবহার করলে যিনি পড়বেন তার বিরক্তি লাগাটাই স্বাভাবিক। সুতরাং প্রতিশব্দ ব্যবহার করুন। নিচে একই কথা দু’ভাবে লেখা হয়েছে, দেখুন কোনটি পড়তে বেশি ভালো লাগে।

লেখার সময় সময়ের খেয়াল

শেষ হচ্ছে আপনার গ্রামার। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ গ্রামারে বেশি ভুল করলে মার্ক কমবে নিশ্চিত। আপনার লেখায় আপনাকে দেখাতে হবে আপনি অনেক গ্রামার জানেন। যত বেশি সম্ভব ‘Tense’ এর ব্যবহার করুন, তাই বলে যে ‘Tense’ এর ব্যবহার যথাযোগ্য না সেটা ব্যবহার করতে যাবেন না। ‘Active-Passive voice’ এর ব্যবহার করুন। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে Complex Sentence ও Sub ordinate clause এর ব্যবহার। আপনার পুরো লেখায় যেন অন্তত ৫টি complex sentence থাকে সেটি নিশ্চিত করুন। Although, though, If- এগুলো দিয়ে বেশ সহজেই সেটি নিশ্চিত করতে পারবেন।

আইইএলটিএস সাধারণ কিছু পরামর্শ

১. কোনো অবস্থাতেই ঘাবড়ানো যাবে না। মনে রাখবেন, IELTS এ পাশ-ফেল নেই। আপনি একটি সেকশনে একটু খারাপ করেও অন্যগুলো দিয়ে বেশ ভালো স্কোর করতে পারেন। সুতরাং একদম ঘাবড়াবেন না। এখানে আপনার সাথে কারো প্রতিযোগীতা নেই, আপনিই আপনার প্রতিযোগী।

২. লিসেনিং ও রিডিং এর উত্তর অবশ্যই পেন্সিল দিয়ে দিতে হবে। কলম দিয়ে দিলে আপনার উত্তরপত্র ও পরীক্ষা বাতিল হয়ে যাবে।

৩. রাইটিং এর ক্ষেত্রে কলম বা পেন্সিল যেকোনো একটি ব্যবহার করতে পারেন। তবে পেন্সিল ব্যবহার করলে কাটাকাটি থাকবে না। তবে কলমে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করলে কলমও ব্যবহার করতে পারেন।

৪. স্পিকিংয়ে বডি ল্যাঙ্গুয়েজের উপর মার্ক না থাকলেও আপনার পজিটিভ আচরণ আপনাকে ভালো মার্ক পেতে সাহায্য করবে।

৫. বাসায় প্রচুর অনুশীলন করতে হবে। ইংরেজি মাতৃভাষা থাকার পরেও অনেকে IELTS এ কম পান, কারণ একটি ভাষা জানা আর পরীক্ষা দেয়া এক না। পরীক্ষার ধরন রপ্ত করার জন্যই অনুশীলন দেয়া উচিৎ।

৬. স্পিকিং এর জন্য ইউটিউবে অনেক ভিডিও পাবেন। ৮/৯ ব্যান্ড স্কোরের ভিডিওগুলো দেখুন, বেশ উপকারে আসবে।

৭. ইউটিউবে প্রচুর টিউটোরিয়াল রয়েছে এবং বেশিরভাগই বেশ কার্যকরী। এগুলো থেকে সাহায্য নিতে পারেন।

৮. অন্তত ৩টি মক টেস্ট দিবেন। সেটি বাসাতেও দিতে পারেন, আবার কোনো কোচিং সেন্টারেও দিতে পারেন। তবে মক টেস্ট অবশ্যই দিবেন। তাহলে পরীক্ষার চাপ, সময়ের চাপ এগুলো পরীক্ষার দিনে আপনাকে ঘাবড়ে দেবে না।

আইইএলটিএস কি, আইইএলটিএস প্রস্তুতি, আইইএলটিএস খরচ, আইইএলটিএস স্কোর, আইইএলটিএস বই, ব্রিটিশ কাউন্সিল আইইএলটিএস

tags: ইংরেজি ভাষা শিক্ষা কোর্স,

পরিশেষে বলা যায় আপনি যদি সত্যিই কোন ভালো আইইএলটিএস সেন্টার পেতে চান তবে যোগাযোগ করুন সিএলসির সাথে। আশা করি কাঙ্থিত সমাধান পাবেন।

এছাড়াও কানাডার ইমিগ্রেশন, জব ভিসা ও স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আইইএলটিএস প্রস্তুতি ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট রেডি করতে সহযোগিতা করে আসছে ট্রাস্ট গ্লোবাল স্টাডি এ্যান্ড ইমিগ্রেশন। সকল দেশের স্টুডেন্ট ভিসা ও আইইএলটিএস প্রস্তুতি বিষয়ক আরও
আডডেটেড খবর পেতে সাথে থাকুন…
ওয়েবসাইটইউটিউব চ্যানেলফেসবুক গ্রুপ । মোবাইল : ০১৭৯০৫৫০০০০

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *