Shebaru

তুরস্কে স্কলারশিপ নিয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ

তুরস্কে স্কলারশিপ নিয়ে উচ্চশিক্ষা

তুরস্কে স্কলারশিপ নিয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ

তুরস্কে স্কলারশিপ নিয়ে উচ্চশিক্ষা লাভ করার সুযোগ করে দিয়েছে এরদোগান সরকার। সেখানে ভাতার সঙ্গে মিলবে বিমান টিকিটও ।
আজকাল বিদেশে উচ্চশিক্ষার বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন সকলে। তাই উন্নত দেশগুলোর দেওয়া শিক্ষাবৃত্তিতে আবেদনের হার প্রতিবছরই বেড়ে চলেছে দারুন গতিতে। শীর্ষে থাকা মুসলিম দেশ তুরস্কও সব প্রয়োজনীয় সুযোগ–সুবিধা দিয়ে প্রতিবছরের মতো এ বছরও তাদের সরকারি শিক্ষাবৃত্তির ঘোষণা দিয়েছে।

কেন তুরস্কে স্কলারশিপ পড়াশুনা করবেন ?

  • তুরস্ক ইউরোপের মধ্যে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী অন্যতম দেশ এবং এটি ইউরোপের দ্বার হিসেবে পরিচিত ।
  • তুরস্কে স্কলারশিপ পড়াশোনার পাশাপাশি ও শেষে পার্ট টাইম ও ফুলটাইম কাজের সুযোগ । রয়েছে স্বল্প খরচে ইউরোপিয়ান পরিবেশে আবাসন সুবিধা
  • Schengen Country –তে ক্রেডিট ট্রান্সফার এর সুযোগ ।
  • বিশ্ব ব্যাপি গ্রহণযোগ্য সার্টিফিকেট

 

 

কত মাসিক ভাতা পাবেন?

মাসিক সম্মানী ভাতা (স্নাতক ৮০০ লিরা, স্নাতকোত্তর ১,১০০ লিরা ও পিএইচডিতে ১,৬০০ লিরা দেওয়া হয়)। ১ লিরা সমান ১১ টাকার বেশি।
প্রথমবার যাওয়া ও পড়ালেখা শেষ করে দেশে ফেরার বিমান টিকিট।

আবেদনকারীর যোগ্যতা কি?

তুরস্কে স্কলারশিপ আবেদন করতে হলে স্নাতকের জন্য এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় ৭০ শতাংশ এবং স্নাতকোত্তর-পিএইচডির জন্য স্নাতক-স্নাতকোত্তরে ৭৫ শতাংশ নম্বর থাকতে হয়। তবে মেডিকেলে ভর্তি হতে চাইলে ৯০ শতাংশ নম্বর লাগবে। তুরস্কে পড়াশোনার ভাষা তুর্কি হলেও কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজিতে পড়ার সুযোগ দেয়। এ ক্ষেত্রে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী টোফেল বা জিআরই স্কোর থাকতে হয়। আইইএলটিএস (IELTS) স্কোর তুরস্কে গ্রহণযোগ্য নয়।
বি. দ্র. অনার্সের জন্য এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় ৭০ শতাংশ মার্ক সমান বাংলাদেশের জিপিএ-৩.৪০। মাস্টার্স ও পিএইচডির জন্য: এসএসসি ও এইচএসসিতে ৭৫ শতাংশ মার্ক সমান বাংলাদেশের জিপিএ-৩.৬৭ এবং অনার্সে সিজিপিএ-২.৯৩ (মাস্টার্সের জন্যও প্রযোজ্য)। তবে মেডিকেলের জন্য দুটোতেই গোল্ডেন ৫ থাকা চাই।

বয়স কত লাগে?

 

আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট কি লাগে?

  • সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড একটা পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • পাসপোর্ট অথবা জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্মসনদের স্ক্যান কপি। (ইংরেজি কপি হতে হবে)
  • এএসসি বা দাখিল এবং এইচএসসি বা আলিমের মূল সার্টিফিকেট ও মার্কশিটের স্ক্যানকপি। (কোথাও থেকে সত্যায়িত করতে হবে না।)
  • সব পরীক্ষার সার্টিফিকেট।
  • সব পরীক্ষার মার্কশিট।
  • জন্মনিবন্ধন (ইংরেজিতে), জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা পাসপোর্টের স্ক্যান কপি।
  • টোফেল ও জিআরই ইত্যাদির সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
  • দুটি রেফারেন্স লেটার (বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের হলে ভালো হয়)।
  • যত ধরনের এক্সট্রা কারিকুলার সার্টিফিকেট আছে (রচনা প্রতিযোগিতা, স্কাউট, বিএনসিসি, জিপিএ–৫ সংবর্ধনা, কোনো এনজিও বা অন্য প্রতিষ্ঠানে কাজ করা ইত্যাদি)।

আবেদনের সময়

নতুন সেশনে আবেদন ১০ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে। আবেদন শেষ হবে আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি। আগ্রহীরা এ সময়ের মধ্য আবেদন সম্পন্ন করবেন।

স্কলারশিপ ছাড়া জানুয়ারি, সেপ্টেম্বর ও ডিসেম্বর ইনটেকেও আবেদন করা যায়।

সবশেষে বলা যায় মুসলিম ও ইউরোপের দেশ হিসেবে তুরস্কে পড়ালেখার সুযোগ সত্যিই অসাধারণ। আবার যদি স্কলারশিপ হয় তবে তো সোনায় সোহাগা।

বিদেশে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক যেকোনো প্রয়োজনে-

যোগাযোগঃ সেবারু,২/৪ ব্লক-জি,লালমাটিয়া,ঢাকা-১২০৭,বাংলাদেশ।০১৭১১-৯৮১০৫১,০১৮৯৭৯৮৪৪২০,০১৮৯৭৯৮৪৪২১।

PLEASE SHARE THIS

আমাদেরকে আনুসরন করুন

SOCIAl MEDIA

নিউজলেটার

আমাদের বিভিন্ন প্যাকেজ আপডেট, অফার কিংবা নিউজ আপনার ইমেইলে সবার আগে পেতে সাবস্ক্রাইব করুন।

Scroll to Top
× How can we help you?