Shebaru

কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি ও ক্যারিয়ার

কম্পিউটার সায়েন্স ভর্তি

কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি ও ক্যারিয়ার

কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং(CSE) অথবা কম্পিউটার এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি অথবা কম্পিউটার সায়েন্স একই বিষয়ের একেক নাম বলতে পারেন। বর্তমান সময়ে কম্পিউটার সায়েন্স ভর্তি হওয়া বেশ কঠিন। কম্পিউটার সায়েন্স এ লেখাপড়া করে কেউ বেকার থাকেনা।
এ সাবজেক্টের বিষয়বস্তু হল-সফটওয়ার তৈরির বিভিন্ন কৌশল, কম্পিউটার ও কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত বিভিন্ন যন্ত্রপাতি তৈরির কৌশল ।
এছাড়াও অটোমেশন এর বিভিন্ন কৌশল, কমিউনিকেশন এর বিভিন্ন ধাপ ও কৌশল শেখানো হয় কম্পিউটার সায়েন্সে।

কোথায় কম্পিউটার সায়েন্স ভর্তি হবেন?

বাংলাদেশের প্রায় সবকয়টি Public বিশ্ববিদ্যালয়-ঢাকা, রাজশাহী, জাহাঙ্গীরনগর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, BUET ইত্যাদি।
এবং দেশের প্রায় সবকয়টি বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় যেমন- (RUET, DUET, KUET, CUET), সিলেট প্রযুক্তি ও প্রকৌশল, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, টাঙ্গাইল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া যায়। সেই সাথে দেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে Computer Science অথবা Computer Science and Engineering অথবা Computer & Information Technology বিষয় হিসেবে পড়ানো হয়।

এ ছাড়াও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত বিভিন্ন কলেজ এ ৪ বছরের বি. এস-সি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানো হয়। যার সার্টিফিকেট রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রদান করে থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল রংপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, পাবনা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, টিএম.এস.এস ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ইত্যাদি।
তবে দেশের বাইরে বিশ্বের প্রায় সবদেশেই এটি পড়ানো হয়। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে অনেক শিক্ষার্থী কানাডা, চায়না ও মালয়েশিয়ায় উচ্চশিক্ষার জন্য যাচ্ছে।

আরও পড়ুন: কোন কোন দেশে পড়াশোনা করতে পারেন…

ডিগ্রি অর্জনের সময়

PublicUniversity গুলোতে অনার্স ( বি. এস-সি ইঞ্জিনিয়ারিং) ৪ বছর মেয়াদী কোর্স এবং এম.এস-সি এক বছর। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই Semister System এ পড়াশুনা করানো হয়। সাধারণত এক সেমিস্টারে ৬ মাস সময় লাগে।

বি. এস-সি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া লেখার খরচ

সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে খরচ অপেক্ষাকৃত কম। কিন্তু প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে খরচ অত্যন্ত বেশি।

কম্পিউটার সায়েন্স ভর্তি হওয়ার যোগ্যতা কি?

S.S.C (অথবা O-level), H.S.C (অথবা A-level) পরীক্ষাগুলোতে English, Math, Physics, Higher Math, Chemistry বিষয়সমূহে অবশ্যই ন্যূনতম A grade পেতে হবে। কোন কোন ক্ষেত্রে এর চেয়ে কম মৎধফব এ ভর্তির সুযোগ পাওয়া যায়।

\"\"
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ক্যারিয়ার

স্কলারশীপ সুবিধা

দেশে : ভার্সিটি/প্রতিষ্ঠান কর্তৃক। জিয়াউর রহমান ICT স্কলারশীপ
বিদেশে : বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়/কোম্পানি কর্তৃক গবেষণত্বত্তি।

কম্পিউটার সায়েন্স এ চাকুরি বা ক্যারিয়ার

দেশে : প্রযুক্তি খুব দ্রুতঅগ্রসর না হরেও আমাদের দেশেআজ থেকে ৫০ বছর আগে থেকেই Computer এর ব্যবহার হয়ে আসছে।
সরকারি Sector গুলোতে বিশেষ করে পরমাণু শক্তি কমিশন, Traffic Controlling, E-Governence, Satellite Transmission, রেল যোগাযোগ-এ কম্পিউটারএর ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। এই সমস্ত … এর বিভিন্ন ক্ষেত্রে চাকুরি পাওয়া সম্ভব আবার বেসরকারি সেক্টরসমূহে CSE এর গ্রাজুয়েটদের চাকুরির সুযোগ আরও বেশি। এসব ক্ষেত্রে এদের পদের নাম হয়ে থাকে।

(i) SoftwareEngineer & Programmer.
(ii) IT Professional.
(iii) Network Administration, System Analyst.
(iv) Web Mastering & Developing.
(v) Graphics Designer (vi) Simulation & Animation এর কাজের জন্য চলচ্চিত্রে Special effect তৈরিতে Cartoon ছবি গুলোতে এর ব্যবহার চলছে বর্তমান সময়ে।
(vii) Virtual reality এর মাধ্যম হিসেবে।
(viii) Desktop upblishing বিভিন্ন বই পুস্তক লেখা লেখি, ছাপানো।
(ix) Multimedia : একই সাথে test, soured, static & dynamic image নিয়ে কাজের মাধ্যমে অনেক বাস্তব সম্মত কাজ করা যায়।

বেতন কেমন হয়?

মাসিক বেতন ১৫,০০০/- থেকে শুরু করে আরও অনেক এবং কয়েক লাখ ছাড়িয়ে যেতে পারে। আবার বিদেশে বিশেষ করে Microsoft এর মতো প্রতিষ্ঠানে চাকুরি পাওয়া সম্ভব যদি Programming এ খুব ভার করা যায়। এজন্য বিভিন্ন Programming Contest এ অংশনিতে হবেএবং প্রচুর Practice করতে হবে। World aiming competiting- এ অংশনিয়ে ও প্রচুর সুনাম বয়ে নিয়ে আসা সম্ভব। এছাড়া বিভিন্ন Software Exhibition, Hardware প্রযুক্তির মাধ্যমে অনেক Electronic যন্ত্রপাতি তৈরি ও Exhibition করে নিজেকে দেশে ও বিদেশে পরিচিত এবং পূর্ণাঙ্গ পেশাজীবী হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।

ভর্তি প্রস্তুতি বিষয়ক কনসালটেন্সি সেবা:

বি. এম. এস. সি. এল. ইউজিসির তালিকা ভূক্ত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে স্টুডেন্ট ভর্তি বিষয়ে কনসালটেন্সি প্রদান করে থাকে।
এখানে ভর্তির পূর্বেই শিক্ষার্থীর যোগ্যতা, অর্থনৈতিক সামর্থ্য, উদ্দেশ্য, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা অনুযায়ী সাবজেক্ট ও ইউনিভার্সিটি সিলেক্ট করে দেওয়া হয়।
স্টুডেন্ট ভর্তির পূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যায় ও জীবন যাত্রা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা ও তথ্য দিয়ে থাকে।
বি. এম. এস. সি. এল. পড়াশোনা শেষ হওয়া পযর্ন্ত নানা ধরনের সেবা প্রদান করে, এতে করে ভর্তির পর স্টুডেন্টকে ভোগান্তিতে পড়তে হয় না।

PLEASE SHARE THIS

আমাদেরকে আনুসরন করুন

SOCIAl MEDIA

নিউজলেটার

আমাদের বিভিন্ন প্যাকেজ আপডেট, অফার কিংবা নিউজ আপনার ইমেইলে সবার আগে পেতে সাবস্ক্রাইব করুন।

Scroll to Top