প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি- স্কলারশিপ ২০২৩

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি ও খরচ কেমন হবে এ ধরনের প্রশ্ন অনেকেই করেন ? আবার অনেকেই স্কলারশিপের তথ্য জানতে চান।
মানুষ জানতে চায় সেরা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম, বিভাগ, সাবজেক্ট ইত্যাদি। তাই নিচে আমরা একটি তালিকা দিয়েছি।
প্রয়োজনে প্রদত্ত নম্বরে ফোন করে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির যোগ্যতা, খরচ ইত্যাদি বিষয়ে জানতে পারবেন।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির আগে বিশ্ববিদ্যালয়টি ব্লাক লিস্টেড কিনা? স্থায়ী ক্যাম্পাস আছে কি না? তা জানা জরুরী।
আশার কথা হল বর্তমানে বেশ কয়েকটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কিউ.এস ওয়ার্ল্ড র‌্যাংকিং খুব ভালো করেছে।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হওয়ার সুবিধা সমূহ:

বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এখানে সেশন জট নেই। ফলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই পড়াশোনা শেষ করা যায়।
শিক্ষার্থীরা সময় থাকতেই চাকুরিতে বা কর্ম সংস্থানে ঢুকে পড়তে পারে। আর বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য স্কলারশিপসহ নান সুবিধার ব্যবস্থাতো আছেই।
অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বিদেশী বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে চুক্তি করে রেখেছে। যাতে করে সংশ্লিষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া সহজ হয়।
পৃথিবীর দিকে তাকালে দেখা যায় হার্ভাডসহ বিশ্ব সেরা বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর অনেক গুলোই প্রাইভেট।
পৃথিবীর সঙ্গে তালমিলিয়ে বাংলাদেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলোও লেখা পড়ার মান ও গবেষণা ক্ষেতে এগিয়ে যাচ্ছে।
দেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাচের শেযে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা ও মালয়েশিয়ায় উচ্চ শিক্ষার জন্য সহজে যাওয়া যায়।

সিলেবাস ও কারিকুলাম

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের পঠিত বিষয়সমূহের সবচেয়ে বড় সুযোগ হলো তাদের সিলেবাস ও কারিকুলাম। যেহেতু প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ ছাত্র-ছাত্রীদেরকে সর্বোচ্চ জ্ঞানে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়, সেহেতু এসকল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত বিষয়ের সিলেবাস প্রণয়ন করা হয়েছে সম্পূর্ণ আন্তর্জাতিক মানের। অধিকন্ত সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথেপ্রয়োজনে প্রতিটি বিষয়ের সিলেবাসকে পরিবর্তন করা হয় যাতে ছাত্র-ছাত্রীরা আন্তর্জাতিক মানে আপডেটেড হয়ে থাকতে পারে। তবে দেশের কথা ভুলে যায়নি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ, দেশের কৃষ্টি-কালচার, ইতিহাস, মানবিকতা ধরে রাখার জন্য প্রতিটি বিষয়ের সাথে জুড়ে দেয়া হয়েছে মানবিক, ইতিহাস, সাহিত্য সংশ্লিষ্ট সাবজেক্ট। তাই একদিকে যেমনি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা আন্তর্জাতিক মানের হচ্ছে, তেমনি দেশের ব্যাপারে পর্যাপ্ত জ্ঞান অর্জন করছে।

শিক্ষার মাধ্যম, পরিবেশ ও সুযোগ-সুবিধা

যদিও এখন পর্যন্ত অধিকাংশ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ভাড়া করা ভবনে কার্যক্রম চালাচ্ছে তথাপি শিক্ষার মাধ্যমও পরিবেশ অক্ষুণ রাখতে তারা সদা সচেষ্ট। একসকল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার মাধ্যম হিসাবে ইংরেজিকে বেছে নেয়া হয়েছে। শুধুমাত্র ইংরেজি ভাষায় লিখিত বই ও পরীক্ষার খাতায় নয়, বরং লেকচার প্রদান, আলোচনা, উপস্থাপনা, পরিবেশনাসহ সকল বিষয়ে ইংরেজি ব্যবহার করা হয়। ফলে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেদেরকে গড়ে তুলতে পারে আন্তর্জাতিক মানের। এসকল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ ক্লাসরুম তাপানুকুল (এসি) হয়ে থাকে। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে বিশাল লাইব্রেরি যাতে সংগৃহীত রয়েছে দেশি-বিদেশি পর্যাপ্ত বইপত্র। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-চাত্রীদেরকে দেয়া হয়ে থাকে পর্যাপ্ত কম্পিউটার জ্ঞান তা সে যে বিষয়েই পড়াশুনা করুক না কেন। রয়েছে ইন্টারনেট সংযোগসহ পর্যাপ্ত কম্পিউটার ল্যাব, যা থেকে ছাত্রছাত্রীরা নিতে পারে বিনামূল্যে বিশেষ সুযোগ। সর্বক্ষেত্রে রয়েছে মাল্টিমিডিয়া ও ওভারহেড প্রজেক্টর ব্যবহার করে ক্লাশ নেয়ার সুযোগ, তাই জটিল চিত্র প্রদর্শন ও আধুনিক মানের শিক্ষাপদ্ধতি খুব সহজেই উপস্থাপন করা হয় এসকল বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে।

শিক্ষকদের মান ও শিক্ষাপদ্ধতি

বর্তমানে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে নামিদামী শিক্ষকসমূহ। দেশ-বিদেশের উচ্চ ডিগ্রিসম্পন্ন অনেক শিক্ষক রয়েছে এসকল বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর্থিক সম্মানী ও পরিবেশের কারণে ভালো রেজাল্টধারী শিক্ষকগণ নিয়োজিত আছেন এসকল বিশ্ববিদ্যালয়ে। যেহেতু এসকল বিশ্ববিদ্যালয় ব্যক্তি বা গ্রুপ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত এবং সর্বদা সর্বোচ্চমান বজায় রাখতে সচেষ্ট তাই এখানকার শিক্ষকদেরকে থাকতে হয় সদাসচেষ্ট। নিয়মিত পাটদান, সময়নুবর্তিতা, ক্লাসের বাইরে ছাত্র-ছাত্রীদের সময়দান, আধুনিক ও আন্তর্জাতিক জ্ঞান দান করা প্রতিটি শিক্ষকদের নিয়মিত রুটিন কাজ হিসেবে ধরে নেয়া হয়, তাই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষকদের মান যেমনি ভালো হয়ে থাকে তেমনি ছাত্র-ছাত্রীরা ভালো সুযোগ পেয়ে থাকে। এছাড়া পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক প্রবীণ ও দক্ষতাসম্পন্ন শিক্ষক খ-কালনি অথবা পূর্ণকালীন সমযদান করে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানকে করছে আরো উন্নত।

সেশনজট ও রাজনীতি

আমাদের দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সমস্যা হলো সেশনজট, যা সাধারণত হয়ে থাকে রাজনৈতিক সংঘাত, স্বার্থসিদ্ধি এবং ক্লাস ও পরীক্ষার দীর্ঘসূত্রিতার জন্য। যার ফলে এদেশের ছাত্র-ছাত্রীদের অনেক মূল্যবান সময় নষ্ট হয়ে যায় জীবন থেকে। এসব কিছু মাথায় রেখে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসমূহকে করেছে রাজনীতি মুক্ত; সময়মত ক্লাস, পরীক্ষা ও রেজাল্ট প্রদানের জন্য এ সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট কথাটি কল্পনা করতেও পারেনা। একজন ছাত্র বা ছাত্রী অতিসহজে নির্দ্বিধায় যথাসময়ে তার পড়াশুনা শেষ করতে পারে।

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে কি কি চাকুরি করা যায়?

যেহেতু প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ বাজার চাহিদার সাথে সংগতি রেখে বিভিন্ বিষয় খুলে থাকে, তাই এসকল বিষয়ে পড়াশুনা শেষে একজন ছাত্রছাত্রী দেশে বিদেশে প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিতে সম্মানজনক চাকুরি পেয়ে থাকে। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে নামকরা ব্যবসায়িরা সংযুক্ত থাকায় নিজেদের কোম্পানিতে লোক নিয়োগের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বিশেষ সুযোগ প্রদান করে থাকে।

আরো পড়ুন- বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও স্কলারশিপ লাভের উপায়…

চাকুরিজীবী, ঝরে যাওয়া ছাত্র-ছাত্রী ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়

আমাদের দেশে অনেক ছাত্র-ছাত্রী আছে যারা বিভিন্ন কারণে পড়াশুনা স্থগিত রাখে অথবা কোন চাকুরিতে যোগদান করে থাকে। একটি নির্দিষ্ট সময় পরে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্ডার গ্রাজুয়েট লেবেলে ভর্তির সুযোগ না থাকায় এবং সান্ধকালীন পড়ামুনার সুােগ না থাকায় অনেক ছাত্র-ছাত্রীর জীবনে আর পড়াশুনা করা হয় না। এদের জন্যও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দিয়েছে অপার সুযোগ। যথাযথ কারণ দর্শিয়ে অতি সহজে শিক্ষা বিরতিরত ছাত্র-ছাত্রীরা আবার পড়াশুনা শুরু করতে পারে নিজেদের পছন্দসহ বিষয়সমূহে। চাকুরিজীবীদের জন্য রয়েছে সন্ধ্যাকালীন বিশেষ প্রোগ্রাম, ফলে অনেকেই আবার পড়াশুনার দিকে মনোনিবেশ করছে নিজেদেরকে এবং যার বিশেষ সুফল পেতে শুরু করেছে দেশ ও জাতি। শিক্ষার জন্য কোন বয় নেই-একথাটিকে সত্যে পরিণত করেছে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়।

ভর্তির যোগ্যতা

যেহেতু প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এ অনেক বিষয় রয়েছে তাই প্রতি বিষয়ে ক্ষেত্রবিশেষে বিভিন্ন যোগ্যতা থাকতে হয়। তবে আন্ডার গ্রাজুয়েট বিষয়ে পড়াশুনার জন্য অবশ্যই এইচএসসি পাশ হতে হবে। বিষয়ভেদে দ্বিতীয় শ্রেণী অথবা প্রথম শ্রেণী রেজাল্ট থাকতে হয়। বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশুনার জন্য এইচএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশুনা করতে হবে। যেহেতু নামকরা অনেক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে থাকে তাই এসএসসি ও এইচএসসিতে ভাল রেজাল্টের পাশাপাশি ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করতে হয়। মাস্টার্স লেভেলের প্রোগ্রাম সমূহের জন্য ডিগ্রি/অনার্স ডিগ্রিধারী হতে হয়। ক্ষেত্র বিশেষে বিশেষ রেজাল্ট ও পড়াশুনা থাকতে হয়।

পড়াশুনার খরচ ও আর্থিক সাহায্য

যেহেতু প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত সেহেতু এই সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের খরচাদি ছাত্র-ছাত্রীদের টিউশন-ফি থেকে ব্যবসথা করা হয়ে থাকে। এজন্য দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় অনেক বেশি খরচ হয়ে থাকে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশুনার জন্য বিভিন্ন পরিমাণে টিউশন ফি দিতে হয়। বিশেষ কিছু সাবজেক্ট বাদে অধিকাংশ বিষয়ে গ্রাজুয়েশন ডিগ্রি অর্জনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে ২,০০,০০০ টাকা থেকে ৬,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়ে থাকে।
বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে খরচের কথা শুনে যেমনি পিলে চমকে যেতে পারে, তেমনি বিনা খরচের পড়াশুনার সুযোগে আশান্বিত হবার কথা। এসএসসি এবং এইচএসসি ভাল রেজাল্ট (জিপিএ-৫) পেলে অতিসহজে যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুসংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী বিনা টিউশন ফিতে পড়াশুনা করতে পারে। এছাড়াও প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রীদের এসএসসি এবং এইচএসসি এর রেজাল্টের জন্য বিশেষ আর্থিক সহযোগিতা করে থাকে। যদি কোন ছাত্র-ছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনাকালীন ভালো রেজাল্ট করে সেক্ষেত্রেও সে ভাল পরিমাণে আর্থিক সহযোগিতা ক্ষেত্রবিশেষে ১০০% টিউশন ফি স্কলারশীপ হিসাবে পেয়ে থাকে।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এর সীমাবদ্ধতা

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের যেমনি অনেক ভাল গুণ ও সুনাম রয়েছে তেমনি গুটি কয়েক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনিয়মের কারণে অনেকের কাছেই আজ তারা প্রশ্নবিদ্ধ। প্রথমত অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় ভাড়া করা বাড়িতে (যা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ নিশ্চিত করে না) তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষা প্রদ্ধতি ও পরীক্ষা পদ্ধতি স্বচ্ছ নয় বিধায় ঐসব গুটি কয়েক বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে অভিযোগ উঠেছে বিভিন্ন অনিয়মের।
তবে বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, সরকার ও সচেতন মহলের সতর্কতার ফলে সমস্যার সমাধান হচ্ছে, যাদের কিছুটা অনিয়ম ছিল তারা শুধরে নিচ্ছে।
সর্বোপরি আমরা এ কথা নির্দ্বিধায় বলতে পারি যে এদেশে উচ্চ শিক্ষা বিস্তারে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা অপরিসীম।
পড়াশোনার মান, ছাত্র-ছাত্রীদের মান, ভবিষ্যতের অফুরন্ত সুযোগ, আন্তর্জাতিক ও জাতীয় ক্ষেত্রের কথা চিন্তা করে যে কোন ছাত্র-ছাত্রী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে পারে।

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে কোন সাবজেক্ট পড়া উচিৎ?

যেহেতু বাংলাদেশের মানুষ পড়াশুনা শেষে ভালো কর্মক্ষেত্রের সন্ধানে ব্যস্ত থাকে এই চিন্তাকে মাথায রেখে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুলেছে সম্পূর্ণ বাজারমুখি বিষয়সমূহ যেমন-বিবিএ, কম্পিউটার সায়েন্স, আইন, ইংরেজি সাহিত্য, ফার্মেসি, ইলেকট্রিক্যাল-ইলেক্ট্রনিক্স, টেলিকমিউনিকেশন, এমবিএ, পাবলিক হেলথ ইত্যাদি। এসব বিষয় থেকে পাশ করার পর সহজে একজন ছাত্র বা ছাত্রী চাকুরি বাজারে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। নিচে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হল। বিস্তারিত জানতে সাবজেক্ট গুলো উপর ক্লিক করুন-

  1. কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং
  2. মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং 
  3. টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং
  4. সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
  5. ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং
  6. হেলথ টেকনোলজি
  7. বিবিএ
  8. রসায়ন
  9. সমাজ বিজ্ঞান
  10. গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা
  11. আইন
  12. ইংরেজি
  13. ডেন্টাল
  14. এমবিবিএস

বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তি সেবা:

সেবারু এ্যাডমিশন এইড বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ভর্তি হতে সহায়তা করে।
স্টুডেন্টের যোগ্যতা, অর্থনৈতিক সামর্থ্য, উদ্দেশ্য, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা অনুযায়ী কোর্স ও ইউনিভার্সিটি সিলেক্ট করতে পরামর্শ প্রদান করে।
সেই সাথে স্টুডেন্ট ভর্তির পূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যায় ও জীবন যাত্রা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা ও তথ্য দিয়ে থাকে।

স্টুডেন্ট ভিসার পরামর্শ চান?

তাহলে গুগল ফরম টি পুরন করুন এখনি… এখানে ক্লিক করুন

অথবা যোগাযোগ করুন এখানে…

আমাদের ফেসবুক গ্রূপ এ যুক্ত হোন:
স্টুডেন্ট ভিসা সম্পর্কে যোগাযোগ করতে “স্টূডেন্ট ভিসা হেল্পলাইন” ফেসবুক গ্রুপ এ জয়েন করুন।
এই গ্রুপে পাবেন সকল দেশের স্কলারশিপ তথ্য। আবার মতামত ও প্রশ্ন করতে পারবেন যে কোন সময়।
গ্রূপ লিংক: www.facebook.com/groups/studentvisahelpline

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *