সার্বিয়া কাজের ভিসা

সার্বিয়া কাজের ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় ২০২২

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত দেশ সার্বিয়া (SERBIA) তে কাজের ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় একটি আছে। আর তা হল সঠিক যোগ্যতা।
অর্থাৎ চাকরী দাতা কোম্পানী যে যোগ্যতা চায় তা থাকলেই হল। ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। নিচে সার্বিয়ার ভিসার সকল
তথ্য ও আপডেট ভিসা বিষয়ক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হল।

সার্বিয়া হলো বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাবনাময় কাজের জায়গা। হাঙ্গেরি সার্বিয়ার সীমান্তের নিকটবর্তী দেশ। সার্বিয়ার নোভী সাদ (Novi Sad) ইউরোপের সবচেয়ে আনন্দদায়ক শহরগুলির মধ্যে দ্বিতীয়। এখানে বাংলাদেশ থেকে কাজের ভিসা নিয়ে প্রচুর লোকজন কাজ করছে।
বাংলাদেশ থেকে সার্বিয়ার ভিসার জন্য অ্যাপ্লাই করাটা একদম সহজ করে দিয়েছে ‘স্টিকার ভিসা’ এর ঢাকা অফিস।

যার কারণে আপনি বাংলাদেশে বসেই সার্বিয়ার যেকোন ক্যাটাগরিতে অ্যাপ্লাই করতে পারবেন। স্টিকার ভিসা এর ঢাকা অফিস আপনার ভিসাটি প্রসেস করবে সার্বিয়ার ভারতীয় এম্বাসি নিউ দিল্লি থেকে। আপনার ভিসা অ্যাপ্লিকেশনটি সঠিক আছে কিনা তা চেক করা, এম্বাসিতে পাঠানো ও নিয়ে আসা সংক্রান্ত সকল কিছুই সম্পাদিত হবে ‘স্টিকার ভিসা’ এর মাধ্যমে। সুতারং ভিসা ইন্ডিয়া যেতে হবে না।
এর ফলে ১ মাসে ওয়ার্ক পারমিট পেয়ে যাবেন। আর মাত্র ২ মাসের মধ্যেই ফ্লাইট করা সম্ভব।

সার্বিয়া কাজের ভিসা ধরন

কাজের ধরনঃ কনস্ট্রাকশন সেক্টর এবং যেকোনো ধরনের ফ্যাক্টরি হতে পারে।
সার্বিয়া ভিসা খরচঃ কনস্ট্রাকশন সেক্টর ৫.৫০ লাখ টাকা এবং ফ্যাক্টরি ৬.০০ লাখ টাকা।

১ টাকাও অগ্রীম দিতে হবে না।

তবে ওয়ার্ক পারমিট আসার পরে প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাই করে নিশ্চিত হওয়ার পরে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের অনুমোদন,
ভিসা ফি, ইনসুরেন্স এবং অন্যান্য খরচের জন্য মাত্র ৩০,০০০/- টাকা প্রদান করলে কাজ দ্রুত গতিতে হবে।
যা ভিসা না হলে ফেরত দেয়া হবে।

দেশ থেকে ম্যানপাওয়ার করিয়ে ফ্লাইট করানো হবে, ইনশা আল্লাহ। তবে সার্বিয়া কাজের ভিসা দ্রুত পেতে নিচে রেজিস্ট্রেশন করুন।

আরও পড়ুন: বিদেশে কাজের ভিসা ২০২১ ও সকল দেশের জব ভিসার খবর

এ ছাড়াও সার্বিয়াতে টেম্পরারী ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া যায়। সার্বিয়ার জন্য খুব সহজ সেই সাথে অস্থায়ী রেসিডেন্সি ও স্থায়ী বসবাস করাও যায় সার্বিয়াতে। শুধু তাই নয় সার্বিয়াতে ব্যবসায় ইমিগ্রেশন করা সম্ভব সেক্ষেত্রে সার্বিয়ায় বিনিয়োগ করতে হবে।

বিদেশে রন্ধনশিল্পীদের প্রচুর চাহিদা কেন?

বিদেশে রন্ধনশিল্পীদের কাজের অপার সম্ভবনা রয়েছে। অর্থাৎ যারা বিভিন্ন হোটেল ও রিসোর্টে খাবার রান্না করে তাদের চাকরির সুযোগ বেশি।এ পেশার লোককে শেফ বলা হয়।
মধ্য প্রাচ্যের দেশগুলোতে এমন কি মালদ্বীপ, মালয়শিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত দেশে একজন প্রফেশনাল শেফের মাসিক বেতন বাংলাদেশী টাকায় কমপক্ষে ষাট থেকে সত্তর হাজার টাকা।
এ পেশার লোকদের ওয়ার্ক পারমিট এবং ভিসা সংক্রান্ত জটিলতাও অনেকাংশে কমে হয়। তবে যারা রন্ধন শিল্পটাকে ভালোবাসে তাদের জন্য এটা খুব ভালো।
এ পেশায় জব ভিসা নিতে চাইলে আগে পুষ্টিকর ভালো ভালো রান্নার রেসিপি জানতে হবে। রেসিপি সম্পর্কে আরও জানুন এখানে https://foodlinkbd.com

আশা করি উপরের আলোচনাটি আপনার কাজে আসবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবা।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *